রাজশাহী সিটির কোরবানির শতভাগ বর্জ্য অপসারণ

রাজশাহী সিটির কোরবানির শতভাগ বর্জ্য অপসারণ

রাজশাহী

নিজেস্ব প্রতিবেদকঃ

দ্রুত সময়ের মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে গতবারের মতো এবারও রেকর্ড গড়েছে রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)। পবিত্র ঈদুল আজহার দিন বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে নগরীর শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।

সন্ধ্যার পর নগরীর কোথাও কোরবানির বর্জ্য দেখা যায়নি। ঈদের পরদিনই পরিচ্ছন্ন নগরী পাচ্ছে রাজশাহীবাসী।

রাসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শেখ মো. মামুন জানান, সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের দিকনির্দেশনা ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের নিরলস পরিশ্রমে গত চার বছর ধরে দ্রুত সময়ের কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা হয়। ঈদের পরদিনই পরিচ্ছন্ন নগরীর দেখতে পায় নগরবাসী। বিগত সময়ের অভিজ্ঞতার আলোকে এবারও দ্রুত কোরবানির বর্জ্য অপসারণে আমরা সক্ষম হয়েছি। পশু কোরবানির স্থান পানি দিয়ে ধুয়ে দেওয়া হয়, ছিটানো হয় ব্লিচিং পাউডার।

তিনি আরও বলেন, এবার নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডে পশু কোরবানির জন্য মোট ২১০টি পয়েন্ট নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এর বাইরেও নগরবাসী বাড়ি সামনে রাস্তা ও ফাঁকা জায়গায় পশু কোরবানি করেন। বেলা ১১টা থেকে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কাজ শুরু করের সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে পশু কোরবানির স্থান থেকে শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করে সিটি করপোরেশনের সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশনে (এসটিএস) নিয়ে আসা হয়েছে। রাতের মধ্যে এসটিএস থেকে সব বর্জ্য ভাগারে পাঠানো হবে।

রাসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোস্তাফিজ মিশু বলেন, কোরবানির বর্জ্য অপসারণে সিটি করপোরেশনের সব পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের ছুটি বাতিল করা হয়। ওয়ার্ড এবং কেন্দ্র মিলে ১ হাজার ৩৭৭ জন শ্রমিক পরিচ্ছন্নতার কাজে নিয়োজিত আছেন। জীবাণুনাশক হিসেবে প্রতিটি ওয়ার্ডে ৫০ কেজি ব্লিচিং পাউডার ও ৪০ কেজি চুন প্রয়োগ করা হয়। পরিচ্ছন্নতার কাজে ২৪টি ট্রাক ও দুটি পানির গাড়ি ব্যবহার করা হয়। সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়।

দ্রুত সময়ের মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে গতবারের মতো এবারও রেকর্ড গড়েছে রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)। পবিত্র ঈদুল আজহার দিন বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে নগরীর শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।

সন্ধ্যার পর নগরীর কোথাও কোরবানির বর্জ্য দেখা যায়নি। ঈদের পরদিনই পরিচ্ছন্ন নগরী পাচ্ছে রাজশাহীবাসী।

রাসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শেখ মো. মামুন জানান, সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের দিকনির্দেশনা ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের নিরলস পরিশ্রমে গত চার বছর ধরে দ্রুত সময়ের কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা হয়। ঈদের পরদিনই পরিচ্ছন্ন নগরীর দেখতে পায় নগরবাসী। বিগত সময়ের অভিজ্ঞতার আলোকে এবারও দ্রুত কোরবানির বর্জ্য অপসারণে আমরা সক্ষম হয়েছি। পশু কোরবানির স্থান পানি দিয়ে ধুয়ে দেওয়া হয়, ছিটানো হয় ব্লিচিং পাউডার।

তিনি আরও বলেন, এবার নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডে পশু কোরবানির জন্য মোট ২১০টি পয়েন্ট নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এর বাইরেও নগরবাসী বাড়ি সামনে রাস্তা ও ফাঁকা জায়গায় পশু কোরবানি করেন। বেলা ১১টা থেকে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কাজ শুরু করের সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে পশু কোরবানির স্থান থেকে শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করে সিটি করপোরেশনের সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশনে (এসটিএস) নিয়ে আসা হয়েছে। রাতের মধ্যে এসটিএস থেকে সব বর্জ্য ভাগারে পাঠানো হবে।

রাসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোস্তাফিজ মিশু বলেন, কোরবানির বর্জ্য অপসারণে সিটি করপোরেশনের সব পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের ছুটি বাতিল করা হয়। ওয়ার্ড এবং কেন্দ্র মিলে ১ হাজার ৩৭৭ জন শ্রমিক পরিচ্ছন্নতার কাজে নিয়োজিত আছেন। জীবাণুনাশক হিসেবে প্রতিটি ওয়ার্ডে ৫০ কেজি ব্লিচিং পাউডার ও ৪০ কেজি চুন প্রয়োগ করা হয়। পরিচ্ছন্নতার কাজে ২৪টি ট্রাক ও দুটি পানির গাড়ি ব্যবহার করা হয়। সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *