নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজশাহীর পুঠিয়া-দুর্গাপুরের মানুষের কাছে একমাত্র আস্থাভাজন, মাটি ও মানুষের নেতা, এবং সাধারণ মানুষের আস্হার নাম জিএম হীরা বাচ্চু। তিনি সফলভাবে রাজশাহী জেলার সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমান তিনি পুঠিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পুঠিয়া দুর্গাপুরের হাজারো মানুষের একটাই দাবি, জিএম হীরা বাচ্চুকে এমপি হিসেবে দেখতে চায়। চেয়ারম্যান জি এম হীরা বাচ্চু পুঠিয়া দুর্গাপুরের সাধারণ জনগণের সঙ্গে কথা বলছেন, আর প্রতিনিয়ত নৌকার উন্নয়ন তুলে ধরে ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে, আওয়ামী লীগের এই উন্নয়ন ধারা, অব্যাহত রাখতে পুঠিয়া দুর্গাপুরবাসীর নৌকা মার্কায় ভোট চান, বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের আদর্শ গড়া সৈনিক, পুঠিয়া উপজেলা যুব সমাজের, আস্থার ঠিকানা জি এম হিরা বাচ্চু।
তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান থাকাকালীন, ভাতা প্রদান, বিধবা ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি প্রদান, ও করোনা টিকা বিতরণ, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বৃদ্ধ ভাতা, সকল স্কুল কলেজ মাদ্রাসা নির্মাণ, স্বাস্থ্য সেবা মান উন্নয়ন, চেয়ারম্যানের নিজ তহবিল থেকে গরিব দুঃখীর মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ করেন প্রতিনিয়ত। তাকে সব সময়ই গরিব দুঃখী মানুষের মাঝেই থাকেন দেখা গেছে, দেখে বুঝা যায় না তিনি একজন উপজেলা চেয়ারম্যান।
চলাফেরা যেনো সাধারণ মানুষের মতই, অহংকারহীন এই ব্যক্তি জনসম্পৃক্ততায় এত বেশি যে, অতীতে কোন নেতাই সাধারণ মানুষের সাথে এত বেশি মিশতে পারেনি। উপজেলা পরিষদের এই চেয়ারম্যান শিক্ষানুরাগী ও খেলা প্রেমি হওয়ায় তার নিজ অর্থায়নে, তিনি গড়ে তুলেছেন পুঠিয়ায় একটি ফুটবল একাডেমি। যেখানে প্রতিদিন শতাধিক বিভিন্ন বয়সের খেলোয়ারদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। তার ফুটবল একাডেমির খেলোয়ার এখন দেশের বিভিন্ন মাঠ দাপড়িয়ে, বিদেশের মাটিতেও খেলছেন।
তার একাডেমির খেলোয়ার ঢাকার বড় বড় ক্লাবে, সেনাবাহিনীতেও খেলছেন। জানা যায় মাদক থেকে যুব সমাজকে দূরে রাখতেই তার এমন কৌশল। আমাদের একটি অনুসন্ধানী দল মানুষের মাঝ থেকে রাজনৈতিক নেতা, এমপি হিসেবে কাকে চায় এমন মনোভাব বোঝার চেষ্টা চালায়। এতে করে সাধারণ মানুষের মধ্যে পরিষদের এই চেয়ারম্যানের প্রতি ব্যাপক ভালোবাসা আর তাকেই এমপি হিসেবে নির্বাচিত করতে চান।
যদিও দলের পক্ষ থেকে নৌকা প্রতীক পাওয়ার আশা করছেন এই চেয়ারম্যান। গতবার উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। দেখা গেছে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর থেকে নিজের এলাকা ছেড়ে উপজেলার কোথাও বের হলে সবখানেই তার পাশে বহু নেতা কর্মীর আনাগোনা। অনেকে আবার বলেই ফেলছেন এই চেয়ারম্যান এমন একটা মানুষ চা খেতে গেলেও সাথে ২-৪ হাজার মানুষ থাকে।
সাধারণ মানুষদের মধ্যে বহু মানুষ মনে করছেন আগামীতে এমপি হয়ে আসলে এই চেয়ারম্যান মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারবে। অনুসন্ধানে আরো জানা যায় অনেক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে নানান রকম অভিযোগ উঠলেও এখন পর্যন্ত এই নেতার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগই ওঠেনি। উল্টো দিন দিন বেড়েই চলেছে তার জনপ্রিয়তা।
গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পেতে পারেন ওই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জি এম হীরা বাচ্চু। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিএম হীরা বাচ্চু তিনি বলেন, আমি মনোনয়ন প্রত্যাশী। আশা করি মনোনয়ন পাব কারণ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে, কখনোই মানুষের অন্যায় করিনি। দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়িনি।
দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে দিক নির্দেশনা দিয়েছেন সেগুলো আমি প্রতিফলন ঘটিয়েছি। এছাড়াও উপজেলা দুটিতে জনসম্পৃক্ততা আমার ব্যাপক রয়েছে। আমি রাজনীতি করতে এসেছি। আমার নিজের পকেট ভরতে আসিনি।
তাই জনগণ আমাকে ভোট দিবে এবং নৌকার পক্ষে থাকবে। যদি আগামীতে আমি মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হতে পারি, তাহলে এই পুঠিয়া দুর্গাপুরের চেহারাই পাল্টে দেবো, পূরণ করব মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা। কারণ আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন।