র‍্যাব-৫ এর অভিযানে গণপরিবহনে চাঁদাবাজির সময় রাজশাহীর পুঠিয়া, বাগমারা, দুর্গাপুর হতে ২১ জনক আটক

রাজশাহী

মোঃ ইসরাফিল হোসেন রাজশাহী:

রাজশাহী জেলার বাগমারা ও দুর্গাপুর, পুঠিয়াতে র‍্যাব এর অভিযানে গন ও পণ্য পরিবহনে চাঁদাবাজিরত অবস্থায় (২১ জন) চাঁদাবাজ হাতেনাতে গ্রেফতার।

আটককৃতরা হলেন চাঁদাবাজ চক্রের মূলহোতা আসামী ১। মোঃ দুলাল মন্ডল (৪৫), পিতা-মৃত ইউসূফ মন্ডল, সাং-গোপালপাড়া, থানা-দূর্গাপুর, ২। মোঃ নাঈম শাহ (৩১), পিতা-মৃত মাখন শাহ, সাং-ভাবনপুর, ৩। মোঃ তোফাজ্জল খঁা (৪০), পিতা-মৃত মেরাজ খাঁ, সাং-ভাবনপুর, ৪। মোঃ আলমগীর (৩৬), পিতা-মোঃ আকবর প্রামাণিক, সাং-রামরামা, উভয় থানা-বাগমারা, ৫। মোঃ আলামিন (২১), পিতা-আবু বক্কর, সাং-মন্ডলপাড়া,

৬। মোঃ বিলাস উদ্দিন (২০), পিতা-মোঃ কামরুজ্জামান, সাং-পমপাড়া, উভয় থানা-পুঠিয়া, ৭। মোঃ মিঠু শেখ (২৭), পিতা-মোঃ মনিরুল শেখ, ৮। মোঃ আসাদ হাসান (৩৪), পিতা-মোঃ হারুন প্রামাণিক, উভয় সাং-ভাবনপুর, থানা-বাগমারা,

৯। মোঃ বাবু (৪৪), পিতা-মৃত রইস উদ্দিন, সাং-তাহেরপুর, থানা-বাগমারা, সর্ব জেলা-রাজশাহী, ১০। মোঃ আবু হেনা বাদল (৪৩), পিতা-মৃত আজিজুল হক, সাং-বড়গাছী (সবসার), থানা-পবা, রাজশাহী মহানগর, ১১। মোঃ সজিব ইসলাম (২১), পিতা-মোঃ আনসার, সাং-রসূলপুর (গাইদুয়া), থানা-বাগমারা, ১২। মোঃ নাহিদুল ইসলাম (২০), পিতা-মৃত নবজেস খান, সাং-মঙ্গলপাড়া, থানা-পুঠিয়া, ১৩। শ্রী হিরু চন্দ্র পাল (৬০), পিতা-মৃত সুরেন্দ্রনাথ পাল, সাং-আনুলিয়া, থানা-দূর্গাপুর, ১৪। মোঃ আমিরুল হক (৩৩), পিতা- মৃতঃ মোহাম্মদ আলী, সাং- গন্ডগোয়ালি,

১৫। মোঃ খলিলুর রহমান ওরফে সুজন (৫৭), পিতা- মৃতঃ আব্দুল আলিম, সাং- কাঁঠালবাড়িয়া, উভয় থানা- পুঠিয়া, ১৬। মোঃ আঃ মজিদ (৬৫), পিতা- মৃতঃ ওমর আলী,মাতা- মৃতঃ সরেজান , সাং- সিংগা পূর্বপাড়া, থানা- দূর্গাপুর ১৭। মোঃ ওয়াহাব আলী (৩২), পিতা- মৃতঃ রেজাউল করিম, সাং- বানেশ্বর খুটিপাড়া, থানা- পুঠিয়া, ১৮। মোঃ মালেক উদ্দিন (৩২),পিতা- মৃতঃ বেশারত প্রামানিক, সাং-জয়কৃষ্ণপুর,

১৯। মোঃ মহসিন আলী (৪২), পিতা- মৃতঃ মহির উদ্দিন, সাং- সিংগা পূর্বপাড়া, ২০। মোঃ আবু জাফর (৪২), পিতা- মৃতঃ জেহের মন্ডল, সাং- সিংগা পশ্বিমপাড়া, থানা- দূর্গাপুর, ৬। মোঃ খোকন (২৫), পিতা- মৃতঃ বিচ্ছেদ আলী, সাং- রইপাড়া, সর্ব থানা- দূর্গাপুর, সর্ব জেলা-রাজশাহীকে গ্রেফতার করে এবং চাঁদা আদায় রশিদ বই-০৮টি, টালী খাতা-০২টি এবং চাঁদা আদায়কৃত নগদ=৬১১৯/-টাকা উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃত চাঁদা রশিদ বই এর মাধ্যমে আদায় করে থাকে।

জানা যায় এই চক্রটি দীর্ঘদিন যাবত গণপরিবহন থেকে বিভিন্নভাবে চাঁদা আদায় করে আসছিল, এমন কি চাঁদা না দিলে ভ্যানচালক বাস চালক ট্রাক চালকের গায়ে তারা হাত তুলতো।

এছা দাদার ফলে বিভিন্ন সময় মানুষকে লাঞ্ছনা শিকার হতে হয়েছে তাদের হাতে, এর আগেও র‍্যাবের অভিযানে তাহেরপুর হতে কয়েকজন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করা হলেও থামেনি এই চাঁদা আদায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *