মামুন রংপুর:
ঘটনাটি ঘটে গত ০২/০৭/২০২৩ তারিখ রবিবার গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানা ধিন লুনিয়াগাড়ী প্রপেসর পাড়া এলাকায়। অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়।
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানা ধিন লুনিয়াগাড়ী প্রপেসর পাড়া এলাকার আমিনুল ইসলাম এর স্ত্রী আজাদী পারভিন ও তার ভারাটে গুন্ডা বাহিনী বইরী হরিণ মারী সরকারি প্রাইমারী স্কুলের সহকারী শিক্ষিকা রাবেয়া খাতুন (৪০) ও তার মেয়ে রিফা তামান্না (১৮) উপর হামলা চালায়।
বর্তমানে তারা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারী ১৬ নং ওয়ার্ডে চিকিৎসা ধিন অবস্থা আছেন। ভুক্তভোগী রাবেয়া খাতুন সাংবাদিক দের বলেন আমার পরিবারে স্বামী বা বড় ছেলে না থাকায় আমার ক্রয়কৃত জমি বাড়ী ভিটা বেদখল করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে সোহাগ এর নেতৃত্বে অত্র এলাকার আমিনুল ইসলাম এর স্ত্রী আজাদী পারভিন ও তার ভারাটে গুন্ডা বাহিনী।
এমতাবস্থায় ঘটনার দিন বিকাল ০৪.৩০ মিনিট সময় লুনিয়াগাড়ী মৌজাস্থ আমার নিজস্ব বাড়ির ভিতর আঙ্গিনায় অনধিকার প্রবেশ করে আমাকে উদ্দেশ্য করিয়া অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে আমি নিষেধ করায় আনিছুর রহমান পলাশ এর হুকুমে তাদের গুন্ডা বাহিনীর হাতে থাকা বাঁশের লাঠি, লোহার রড, লোহার পাইপ দ্বারা আমার মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাথারী মার ড্যাং করে এবং ধারালো ছোরা দ্বারা হত্যার উদ্দেশ্যে আমার মাথায় আঘাত করে এবং ডান পায়ে লোহার রড দিয়ে জোরে মারলেই ঘটনা স্থানে আমি পড়ে যাই সেই সুযোগে আমার গলায় থাকা আট আনা ওজনের স্বর্ণের চেইন যাহার মূল্য ৩৮,০০০/- (আটত্রিশ হাজার) টাকা জোর করে ছিনাইয়া নেয়। আমার পড়নের কাপড় টানাহেচড়া করিয়া শ্লীলতাহানি ঘটায় হত্যার উদ্দেশ্যে আমার গলা টিপে ধরিয়া শ্বাসরুদ্ধ করিয়া হত্যার চেষ্টা করে।
আমার ও আমার মেয়ে রিফা তামান্না চিৎকার চেচামেচি তে স্থানীয়,রিফা, হাসান, আরও অনেক এগিয়ে আসলে তাঁরা পালিয়ে যায় আমি ও আমার মেয়ে রিপা তামান্না কে গ্রুর্তর অবস্থায় পলাশবাড়ী স্বাস্থ্যকম্পেক্সে ভর্তি করেন সেখান কার চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ট করেন। বর্তমানে আমি ও আমার মেয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা ধিন অবস্থা আছি।
আপনারা সাংবাদিক ভাই দের লিখুনির দ্বারা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমি অনুরোধ করছি যাতে আমার এই বিষয়টি সুষ্ঠ বিচারের আওতায় নিয়ে আসেন। এই খবর লেখা প্রযন্ত পলাশবাড়ী থানায় ৫ জন আসামী করে
১। মোছাঃ আজাদী পারভিন (৫০),স্বামী মোঃ আমিনুল ইসলাম,
২। মোঃ অন্তর মিক্সা (২৬),
৩। মোঃ জীবন মিয়া (১৯), উভয় পিতা-মোঃ আমিনুল ইসলাম, সর্ব সাং-গৃধারীপুর,
৪। মোঃ আনিছুর রহমান পলাশ (৪৫), পিতা-মোঃ আজিজার রহমান,
৫। মোছাঃ স্বপ্না বেগম (৪০), স্বামী-মোঃ আমিনুল ইসলাম পলাশ। কে আসামী করে অভিযোগ দায়ের করেন। এবিষয়ে পলাশবাড়ী থানার ওসি তদন্ত দিবাকর রায় এর সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি বলেন অভিযোগ দিয়েছেন মামলা প্রকৃয়া।