নিজেস্ব প্রতিবেদকঃ
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচন করায় কেন্দ্র থেকে রাজশাহী বিএনপির ১৬ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে একজন রাজশাহী নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর বেলাল আহমেদ। জানা গেছে, বহিষ্কৃত এ বিএনপি নেতা এবারের রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে নৌকার প্রচার মিছিলে অংশ নিয়েছেন। এমনকি, নৌকার মেয়রপ্রার্থীকে ফুল দিয়ে বরণ করেও নেন তিনি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শনিবার (১০ জুন) বিকেলে নগরীর জিন্নানগর থেকে শুরু হয় আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের নির্বাচনী প্রচার। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নৌকার গণসংযোগটি মথুরডাঙা এলাকায় পৌঁছায়। সেসময় বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা বেলাল খায়রুজ্জামান লিটনকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। এরপর নৌকার মিছিলে অংশ নেন বেলাল। এমনকি, ‘নৌকা নৌকা’ বলে স্লোগানও দিতে দেখা যায় তাকে। তার সমর্থকরাও নৌকার স্লোগান দিতে থাকে।
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচন করায় কেন্দ্র থেকে রাজশাহী বিএনপির ১৬ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে একজন রাজশাহী নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর বেলাল আহমেদ। জানা গেছে, বহিষ্কৃত এ বিএনপি নেতা এবারের রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে নৌকার প্রচার মিছিলে অংশ নিয়েছেন। এমনকি, নৌকার মেয়রপ্রার্থীকে ফুল দিয়ে বরণ করেও নেন তিনি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শনিবার (১০ জুন) বিকেলে নগরীর জিন্নানগর থেকে শুরু হয় আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের নির্বাচনী প্রচার। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নৌকার গণসংযোগটি মথুরডাঙা এলাকায় পৌঁছায়। সেসময় বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা বেলাল খায়রুজ্জামান লিটনকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। এরপর নৌকার মিছিলে অংশ নেন বেলাল। এমনকি, ‘নৌকা নৌকা’ বলে স্লোগানও দিতে দেখা যায় তাকে। তার সমর্থকরাও নৌকার স্লোগান দিতে থাকে।
এরপর মালদাহ কলোনি মাঠে খায়রুজ্জামান লিটনের সমাবেশ হয়। সমাবেশ শেষেও নৌকার স্লোগান দেন বেলাল ও তার সমর্থকরা। নৌকার প্রার্থী চলে যাওয়ার পর তারা আবারও বেলালের প্রচার শুরু হয়।
এ বিষেয়ে বেলাল আহমেদ বলেন, আমি লিটন ভাইয়ের সঙ্গে ১০ বছর কাউন্সিলর ছিলাম। এবারও তার সঙ্গে রানিং কাউন্সিলর হিসেবে ছিলাম। তিনি আমার ওয়ার্ডে এসেছেন। তাই আমি তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছি। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই।
বেলাল আহমেদের এমন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে রাজশাহী মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈশা বলেন, বেলালসহ ১৬ জনকে তো আমরা বহিষ্কারই করে দিয়েছি। সুতরাং এখন তো ওরা আমাদের নয়। ওরা ওদের মতো করবে। তারা আমাদের দলের জন্য বিশ্বাসঘাতক, আমরা তাদের মীরজাফর বলে আখ্যা দিয়েছি।
এরশাদ আলী ঈশা আরও বলেন, আমাদের নেতাকর্মীরা ১৪ বছর ধরে গুম-খুনের পাশাপাশি নানা নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছে। আর বেলালের মতো মানুষ দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে সিটি নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। এমন নেতা ও তার কর্মীরা লিটনকে ফুল দেবেন, সেটাই স্বাভাবিক। আমরা এ ঘটনায় নিন্দা জানাচ্ছি।